• +91-7023509999
  • +91-294 66 22 222
  • info@narayanseva.org
শেয়ার করুন

আমরা কি কাজ করি

দিব্যাঙ্গদের সফর

যাতায়াত (পরিবহন)
Journey Circle Icon

যাতায়াত (পরিবহন)

উদয়পুর রেলওয়ে স্টেশনের থেকে যাতায়াতের ব্যবস্থা।

অপারেশন
Journey Circle Icon

অপারেশন

সবথেকে ভালো স্বাস্থ্যসেবার সুবিধা এবং বিনামূল্যে সংশোধনমূলক অপারেশন।

ফিজিওথেরাপি
Journey Circle Icon

ফিজিওথেরাপি

অপারেশনের পরে সবথেকে ভালোভাবে দেখাশোনা এবং চিকিৎসার সুবিধা।

বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ
Journey Circle Icon

বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ

যাঁদের অবস্থা স্বচ্ছল নয় তাঁদের দক্ষতাকে বাড়ানোর জন্য প্রশিক্ষণ।

নিজের কর্মসংস্থান
Journey Circle Icon

নিজের কর্মসংস্থান

নিজস্ব কর্মসংস্থান এবং নিজের দোকানের থেকে উপার্জন।

বিয়ে
Journey Circle Icon

বিয়ে

বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার খুশি আর জীবনের একটা নতুন অধ্যায় শুরু করা।

નારાયણ અંગ પ્રક્રિયા

এমন কোনো রোগী যাঁর অঙ্গ নেই এবং অঙ্গের প্রয়োজন আছে
Journey Circle Icon

এমন কোনো রোগী যাঁর অঙ্গ নেই এবং অঙ্গের প্রয়োজন আছে

অঙ্গের মাপ
Journey Circle Icon

অঙ্গের মাপ

কৃত্রিম অঙ্গ লাগানো
Journey Circle Icon

কৃত্রিম অঙ্গ লাগানো

নারায়ণ আর্টিফিশিয়াল লিম্ব (কৃত্রিম অঙ্গ) লাগিয়ে রোগী দৌড়াচ্ছে
Journey Circle Icon

নারায়ণ আর্টিফিশিয়াল লিম্ব (কৃত্রিম অঙ্গ) লাগিয়ে রোগী দৌড়াচ্ছে

Background Image
Ration Distribution
Ration Distribution

সফল হওয়ার গল্প

মণিরামের জীবন রূপান্তর

Divyang since birth
জন্ম থেকেই দিব্যাং
Arrow Arrow
In the race for life
জীবনের দৌড়ে
Arrow Arrow
Smiling with prosthetic limbs
কৃত্রিম অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নিয়ে হাসছে

আপনাদের সাহায্যে, আমরা যা অর্জন করেছি সেগুলো হলো

বিতরণ Free সেলাই মেশিন

বিতরণ

5,220

সেলাই মেশিন

বিতরণ করা হয়েছে Free সোয়েটার

বিতরণ করা হয়েছে

2,45,591

সোয়েটার

সম্পাদিত Free সংশোধনমূলক সার্জারি

সম্পাদিত

4,48,537

সংশোধনমূলক সার্জারি

বিতরণ Free ক্যালিপার

বিতরণ

3,92,919

ক্যালিপার

বিতরণ Free ট্রাইসাইকেল

বিতরণ

2,73,418

ট্রাইসাইকেল

প্রদান করা হয়েছে Free বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ

প্রদান করা হয়েছে

3,366

বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ

Best NGO Services

আমাদের শাখাগুলি অন্বেষণ করুন

সাম্প্রতিক ব্লগ

তুমি কি জানো শ্রীনাথজি কোথায় থাকেন? নাথদ্বারার আধ্যাত্মিক রহস্য জানো

তুমি কি জানো শ্রীনাথজি কোথায় থাকেন? নাথদ্বারার আধ্যাত্মিক রহস্য জানো

নাথদ্বারার পবিত্র ভূমিতে শ্রীনাথ জী’র করুণা ও প্রেমের মধুর তরঙ্গে নিজেকে নিমজ্জিত করুন। শ্রীনাথ জী মন্দিরে এই যাত্রা ভক্তি ও দেবত্বের এক অনন্য উদযাপন, যা প্রতিটি হৃদয়কে ঐশ্বরিক শান্তিতে পূর্ণ করে।

আরও বিস্তারিত!...

অজা একাদশীতে পাপ বিনষ্ট হবে, তিথি, শুভ সময় জেনে নিন

অজা একাদশীতে পাপ বিনষ্ট হবে, তিথি, শুভ সময় জেনে নিন

অজা একাদশী হিন্দু ঐতিহ্যের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উৎসব, যা প্রতি মাসের কৃষ্ণপক্ষ এবং শুক্লপক্ষের পরের দিন পালিত হয়।

আরও বিস্তারিত!...

রাখীবন্ধনে এই রাখী বাঁধলে উপকার হবে, তারিখ এবং শুভ সময় জেনে নিন

রাখীবন্ধনে এই রাখী বাঁধলে উপকার হবে, তারিখ এবং শুভ সময় জেনে নিন

রক্ষাবন্ধন ২০২৫ ৯ আগস্ট উদযাপিত হবে, যখন রাখি বাঁধার শুভ সময় সকাল থেকে দুপুর ১:২৪ পর্যন্ত থাকবে। এই পবিত্র উৎসব ভাই-বোনের মধ্যে ভালোবাসা এবং সুরক্ষার আধ্যাত্মিক বন্ধনকে আরও দৃঢ় করে।

আরও বিস্তারিত!...

প্রশংসামূলক বিবৃতি/প্রশংসাপত্র

কর্পোরেট পার্টনার

মানবতা: আমাদের পথপ্রদর্শক নীতি

Narayan Seva Sansthan হলো ভারতের সেরা NGO (এনজিও)-গুলোর মধ্যে একটা যেটা উদয়পুর (রাজস্থান)-এ অবস্থিত। Narayan Seva Sansthan 1985 সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আমরা তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে বিভিন্ন বিভাগ যেগুলো এখনো সুবিধা পাওয়ার থেকে বঞ্চিত রয়েছে সেখান থেকে দিব্যাঙ্গ (বিশেষভাবে সক্ষম) ব্যক্তিদের কাছে পৌঁছে তাঁদের পুনর্বাসনের জন্য ব্যাপকভাবে কাজ করে চলেছি। ভারতে আমাদের 480টা শাখা এবং বিদেশে 49টা শাখার নেটওয়ার্ক আছে, যা আমাদেরকে ভারতের সবথেকে বিখ্যাত NGO (এনজিও)-গুলোর মধ্যে একটা করে তুলেছে। এটা আমাদেরকে প্রতিবন্ধকতাকে দূর করতে সাহায্য করে এবং গরীব ও অসহায় মানুষদেরকে যথাযথ শারীরিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক পুনর্বাসন প্রদান করার ব্যাপারে মনোনিবেশ করতে সাহায্য করে। আপনি যখন ভারতে একটা ভালো NGO (এনজিও)-এর খোঁজ করেন, তখন ভারতের সবথেকে বিশ্বস্ত এবং নির্ভরযোগ্য NGO (এনজিও) হিসেবে আমাদের নামটা সবার উপরে আসে। আমরা স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পুনর্বাসন, সংশোধনমূলক অপারেশন, সাহায্য বিতরণ করা এবং আরো অনেক ক্ষেত্রে সুপরিকল্পিতভাবে প্রচুর কাজ করি আর তাই ভারতের শীর্ষস্থানীয় NGO (এনজিও)-গুলোর মধ্যে আমরা রয়েছি। এছাড়াও ভারতে আমাদের NGO (এনজিও)-এর জন্য ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে অনুদান গ্রহণ করা হয়। আমাদের লক্ষ্য হলো ভারতের একটা বিখ্যাত NGO (এনজিও) হয়ে ওঠা যেটাকে লোকেরা চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করতে পারবে।

আমরা হলাম ভারতের সবথেকে বড় NGO (এনজিও)-গুলোর মধ্যে একটা যেটা দিব্যাঙ্গ (বিশেষভাবে সক্ষম) ব্যক্তিদেরকে তাঁদের আশা, স্বপ্ন এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে পূরণ করতে সাহায্য করে এবং যে সমস্ত ব্যক্তিদের সামান্য অতিরিক্ত সহায়তার প্রয়োজন তাঁদেরকেও সাহায্য করে। এখন পর্যন্ত, Narayan Seva Sansthan হলো এমন একটা NGO (এনজিও) যেটা বেশ সুপরিচিত, এবং Narayan Seva Sansthan-এর দল, মহৎ উদ্দেশ্যের সাথে, বিনামূল্যে সংশোধনমূলক অপারেশন করে 4.3 লক্ষেরও বেশি ব্যক্তিদের সাহায্য করেছে। আর আমরা আমাদের এই কাজ থামাতে চাই না। সংশোধনমূলক অপারেশন ছাড়াও, ভারতে আমাদের সেরা NGO (এনজিও) পরিষেবাগুলোর মধ্যে রয়েছে উপজাতীয় অঞ্চলের শিশুদের জন্য বিনামূল্যে শিক্ষা প্রদান করা এবং দিব্যাঙ্গ (বিশেষভাবে সক্ষম) প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি ও যাঁদের প্রয়োজন সেই সমস্ত ব্যক্তিদের জন্য নিয়োগযোগ্য দক্ষতায় বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি প্রদান করা। আমাদের অন্যান্য উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে বিনা খরচে গণবিবাহ এবং দিব্যাঙ্গ ট্যালেন্ট শো যা গরীব, অসহায় মানুষদের সামাজিক পুনর্বাসনের উপর মনোনিবেশ করে।

আমাদের NGO (এনজিও)-এর লক্ষ্য হলো এমন একটা সমাজ গড়ে তোলা যেখানে দিব্যাঙ্গ ব্যক্তিদেরকে সমাজের ও অর্থনীতির মূলস্রোতে গ্রহণ করা হবে। আমরা বিশ্বাস করি যে প্রত্যেকটা ব্যক্তি অসাধারণ এবং প্রত্যেকের মধ্যেই কিছু না কিছু প্রতিভা লুকিয়ে আছে। তাঁদের সেই প্রতিভাকে সবার সামনে তুলে ধরার জন্য তাঁরা শুধুমাত্র একটা সুযোগ খুঁজছেন। ভারতের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য NGO (এনজিও) ওয়েবসাইটগুলোর মধ্যে একটা ওয়েবসাইট হিসেবে আমাদের উদ্দেশ্য হলো গরীব ও অসহায় মানুষদের জীবনকে পরিবর্তন করা, যাতে তাঁরা ভবিষ্যতে ভালোভাবে এবং সুখে জীবনযাপন করতে পারেন। এই চিন্তাভাবনা ও নীতি নিয়ে আমরা বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছি যেখানে আমরা সমাজের আর্থিকভাবে দুর্বল মানুষদেরকে বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদান করেছি এবং আরো অনেক কিছু দিয়েছি।

Narayan Seva Sansthan – ভারতের অন্যতম সেরা NGO (এনজিও)

বিশ্বের জনসংখ্যার প্রায় 15% মানুষ কোনো না কোনো ধরণের সমস্যা বা প্রতিবন্ধকতায় ভুগছেন, এবং তাঁদের মধ্যে প্রায় 2-4% মানুষ দৈনন্দিন কাজের ক্ষেত্রেও গুরুতর চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হন।

যখন কোনো শিশু কোনো ধরণের সমস্যা বা প্রতিবন্ধকতা নিয়ে জন্ম নেয় বা পরে এই ধরণের কোনো সমস্যার সম্মুখীন হয়, তখন তাদের পরিবার এবং সমাজ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এটাকে একটা দুঃখজনক ঘটনা হিসেবে বিবেচনা করে। অনেক পরিবার দিব্যাঙ্গদের (বিশেষভাবে সক্ষম) প্রয়োজনগুলোকে অগ্রাধিকার দেয় না। আমরা বেশিরভাগ সময়েই দিব্যাঙ্গ ব্যক্তিদের মধ্যে বেশি পরিমাণে অপুষ্টি লক্ষ্য করি, আমরা এটাও লক্ষ্য করি যে তাঁদেরকে খুব কম টিকা দেওয়া হয় এবং তাঁদের মধ্যে বেশি পরিমাণ সংক্রমণের হার লক্ষ্য করা যায় ও তাঁরা বেশিরভাগ সময়েই সংক্রামক অসুস্থতায় ভোগেন।

একজন ব্যক্তির উপর অনেক রকম ঘটনা প্রভাব ফেলতে পারে, যেমন স্কুলে পড়াশোনা করা, কর্মসংস্থানের সুযোগ পাওয়া, স্বাস্থ্যসেবা পাওয়া এবং সামাজিক পরিষেবাগুলো পাওয়া। আর এই ঘটনাগুলো আরো অনেক বেশি জটিলভাবে দিব্যাঙ্গ ব্যক্তিদেরকে প্রভাবিত করে। দিব্যাঙ্গ (বিশেষভাবে সক্ষম) হওয়ার মনোভাব এবং বৈষম্য দিব্যাঙ্গ ব্যক্তিদের স্কুলে যাওয়া, চাকরি পাওয়া বা সামাজিক কাজকর্মের সাথে যুক্ত হওয়াকে আরো অনেক বেশি কঠিন করে তোলে। অনেক গ্রামের বা শহরের মানুষ, শারীরিক সীমাবদ্ধতা এবং যোগাযোগ করার সীমাবদ্ধতার কারণে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হন, যার ফলে তাঁদের সমাজে সবার সাথে মিশতে খুবই সমস্যা হয়।

ভারতের শীর্ষস্থানীয় NGO (এনজিও)-গুলোর মধ্যে অন্যতম একটা NGO (এনজিও) হিসেবে, Narayan Seva Sansthan শুধুমাত্র দিব্যাঙ্গ ব্যক্তিদেরকে তাঁদের লক্ষ্য, স্বপ্ন এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে পূরণ করতেই সাহায্য করে করে না, বরং তারা এমন একটা সমাজ গঠন করতে কাজ করছে যেখানে দিব্যাঙ্গ ব্যক্তিরা তাঁদের যা যা প্রয়োজন সেই সমস্ত কিছু পাবেন এবং তাঁরা সমাজের ও ব্যবসার মূলস্রোতের অংশ হয়ে উঠতে পারবেন। ভারতের সবথেকে নির্ভরযোগ্য NGO (এনজিও)-গুলোর মধ্যে অন্যতম একটা NGO (এনজিও) হওয়ার কারণে, আমরা ততক্ষণ পর্যন্ত থামবো না যতক্ষণ পর্যন্ত পারিপার্শ্বিক অবস্থা বা পরিবেশ নির্বিশেষে প্রতিটা শিশু যথাযথ শিক্ষা পাচ্ছে, সমস্ত গরীব ও অসহায় মানুষ জীবনদায়ী ওষুধ ও স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছেন এবং সমস্ত পরিবার একটা স্থায়ী ছাদের নিচে ভালোভাবে ঘুমাতে পারছে।

আমাদের উদ্দেশ্য

আমরা গ্লোবালাইজেশনের (বিশ্বায়ন) যুগে বসবাস করছি, যেখানে দূরত্ব এবং ভূগোল আর কোনোভাবেই আমাদেরকে সীমাবদ্ধ করে রাখতে পারবে না। আজকের সময়ে, আমাদের সমাজ বা আমাদের দেশের উন্নয়নে সহায়তা করার জন্য যে কোনো দিব্যাঙ্গ ব্যক্তির সামর্থ্য নিয়ে প্রশ্ন তুললে সেটা খুব ভুল কাজ হবে। কোনো ব্যক্তি শুধুমাত্র দিব্যাঙ্গ বলে সে দেশের উন্নয়নমূলক কাজে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না সেটা মনে করা কোনোভাবেই উচিত নয়। একটা সমাজ যেখানে দিব্যাঙ্গ ব্যক্তিরা সমান অধিকার পাবেন সেটা গঠন করার জন্য এই ধরণের পূর্বকল্পিত ধারণাগুলোকে দূর করার দিকে মনোনিবেশ করে Narayan Seva Sansthan ভারতের সবথেকে বিশ্বস্ত দাতব্য (চ্যারিটেবল) সংগঠন ও শীর্ষস্থানীয় NGO (এনজিও)-গুলোর মধ্যে অন্যতম একটা NGO (এনজিও) হওয়ার জন্য নিম্নলিখিত উদ্দেশ্যগুলো অর্জন করতে ধারাবাহিকভাবে কাজ করে চলেছে:

  • ভারতে বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত ও অবহেলিত ব্যক্তি, গোষ্ঠী এবং সম্প্রদায়ের সামাজিক উন্নয়ন করার জন্য চেষ্টা করে চলেছে।
  • উন্নতমানের স্বাস্থ্যসেবা এবং কল্যাণের প্রচারকে উৎসাহিত করা।
  • বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত ও অবহেলিত শিশু, যুবক, প্রাপ্তবয়স্ক এবং পরিবারকে সমাজে স্বীকৃতি দেওয়া এবং তাঁদের ব্যক্তিগত বিকাশে সহায়তা করা।
  • স্বেচ্ছাসেবকের কাজকে প্রচার করা এবং জনপ্রিয় করা।
  • ননপ্রফিট (অলাভজনক) হিসেবে ফান্ড সংগ্রহ করার (ফান্ডরেইজিং) চর্চাকে উত্‍সাহিত করা।

আমাদের উদ্যোগ

Narayan Seva Sansthan তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে দিব্যাঙ্গ ব্যক্তিদেরকে সমান সুযোগ ও অধিকার পাইয়ে দেওয়ার জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। ভারতের সবথেকে বিশ্বস্ত অলাভজনক সংগঠনগুলোর (নন-প্রফিট অর্গানাইজেশন) মধ্যে একটা সংগঠন হিসেবে গণ্য হতে পেরে আমরা গর্বিত। আমাদের কাছে এমন বেশ কয়েকটা উদ্যোগ ও অলাভজনক ইভেন্ট রয়েছে, যার প্রতিটার একটা অনন্য পদ্ধতি রয়েছে। আর সেই সমস্ত ব্যক্তি যাঁরা গরীব ও অসহায়, তাঁদেরকে স্বাধীনভাবে ও মর্যাদার সাথে জীবনযাপন করতে সাহায্য করার জন্য আমরা এই কাজগুলো করছি। ভারতে NGO (এনজিও)-এর জন্য আমাদের যে ওয়েবসাইট আছে আপনি সেটাতে আমরা কি কি কাজ করছি সেই ব্যাপারে জানতে পারবেন। আমাদের কয়েকটা উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে:

শিক্ষা

Narayan Seva Sansthan দিব্যাঙ্গ ব্যক্তিদের পাশাপাশি অবহেলিত ও বিভিন্ন সুবিধার থেকে বঞ্চিত শিশুদের জন্য (বিশেষ করে মেয়েদের জন্য) শিক্ষাকে সমর্থন করতে এবং শিক্ষার প্রচার করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। এই উদ্যোগগুলো স্কুলে পড়াশোনা করার ব্যবস্থাকে আরো মজবুত করতে, স্কুলে প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধার বিকাশ করতে সহায়তা করার জন্য, সচেতনতা বাড়াতে এবং শিক্ষার গুরুত্বকে বাড়ানোর জন্য তৈরি করা হয়েছে। আজ পর্যন্ত, আমরা 3000-এরও বেশি শিশুকে স্কুলে ভর্তি হতে সাহায্য করেছি, যার মধ্যে 40% মেয়ে শিশু ছিল; আমরা স্কুলের ম্যানেজমেন্ট কমিটিগুলোকে কার্যকরী করতে সাহায্য করেছি এবং প্রান্তিক সম্প্রদায়ের 500-এর বেশি শিশুকে তাদের শিক্ষার জন্য বৃত্তি পেতে সহায়তা করেছি।