উৎপন্না একাদশী | দরিদ্রদের সাহায্যের জন্য দান করুন
  • +91-7023509999
  • 78293 00000
  • info@narayanseva.org
Narayan Seva Sansthan - উৎপন্না একাদশী

উৎপন্না একাদশী

শুভ তিথিতে, দয়া করে প্রতিবন্ধী শিশুদের খাবার সরবরাহে অবদান রাখুন।

উৎপন্না একাদশী

X
Amount = INR

সনাতন ধর্মে একাদশীর বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। এর মধ্যে উৎপন্না একাদশী, যা মার্গশীর্ষ মাসের কৃষ্ণপক্ষের একাদশীতে পড়ে, তাকে সমস্ত একাদশীর মাতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই সেই পবিত্র তিথি যেদিন মা একাদশী আবির্ভূত হয়েছিলেন। এই দিনে উপবাস, সংযম এবং ভক্তি পালন করলে সমস্ত পাপ বিনষ্ট হয় এবং মোক্ষের পথ প্রশস্ত হয়।

 

উৎপন্ন একাদশীর পৌরাণিক তাৎপর্য

কিংবদন্তি অনুসারে, উৎপন্না একাদশীর দিনে ভগবান বিষ্ণুর কৃপায় ‘একাদশী দেবী’ আবির্ভূত হন। সেই থেকে এই দিনটি পাপ বিনাশকারী তিথি হিসেবে পালিত হয়। স্কন্দ পুরাণ, পদ্ম পুরাণ এবং ভবিষ্যোত্তর পুরাণে এর বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। এই একাদশীতে উপবাস করলে ভক্ত অশ্বমেধ যজ্ঞের সমান ফল লাভ করেন এবং ভগবান বিষ্ণুর পরমধামে স্থান লাভ করেন।

 

দান, সেবা এবং পরোপকারের গুরুত্ব

উৎপন্না একাদশী কেবল উপবাস, উপাসনা এবং জপের দিন নয়, বরং এটি সেবা এবং দানের জন্য একটি বিশেষ উপলক্ষ। এই দিনে দরিদ্র, ক্ষুধার্ত, অসহায়, প্রতিবন্ধী এবং এতিমদের সেবা করে শতগুণ পুণ্য অর্জন করা হয়। শ্রীমদ্ভাগবত গীতায় ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন-

যজ্ঞদানপতাঃ কর্ম ন ত্যজ্যম কর্মমেব তৎ।
যজ্ঞো দানম্ তপশ্চৈব পাবনানি মনীষীনাম্

অর্থাৎ, ত্যাগ, দান এবং তপস্যা – এই তিনটি কাজ কখনই ত্যাগ করা উচিত নয় কারণ এগুলি সাধককে পবিত্র ও পুণ্যবান করে তোলে।

 

উৎপন্না একাদশীতে দান ও সেবার পুণ্য

এই শুভ উপলক্ষে, আপনাদেরও নারায়ণ সেবা সংস্থার প্রতিবন্ধী, এতিম এবং দরিদ্র শিশুদের জীবনে ভালোবাসা এবং করুণার প্রদীপ জ্বালানো উচিত। এই দিনে, তাদের আজীবন খাবার (বছরে একদিন) সেবা প্রকল্পে অংশগ্রহণ করুন এবং উৎপন্না একাদশীর অশেষ পুণ্য অর্জন করুন।

উৎপন্না একাদশী

আপনার অনুদান দরিদ্র প্রতিবন্ধী শিশুদের খাবার সরবরাহ করবে

উৎপন্না একাদশীতে খাবার সরবরাহের সেবা প্রকল্পে সহযোগিতা করুন

ছবির গ্যালারি
চ্যাট শুরু করুন